জামাত না পেয়েও জামাতের সাওয়াব লাভ
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا مَرِضَ العَبْدُ، أَوْ سَافَرَ، كُتِبَ لَهُ مِثْلُ مَا كَانَ يَعْمَلُ مُقِيمًا صَحِيحًا»
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যখন বান্দা রোগাক্রান্ত হয় কিংবা সফর করে, তখন তার জন্য তা-ই লিখিত হয়, যা সে মুকীম অবস্থায় বা সুস্থ অবস্থায় আমল করত। সহীহ বুখারী: হাদীস নং: ২৭৮৮ আন্তর্জাতিক নং: ২৯৯৬
ফতহুল বারী কিতাবে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন,
قال الحافظ في الفتح عند شرح هذا الحديث: قَالَ السُّبْكِيُّ الْكَبِير فِي الْحَلَبِيَّات: مَنْ كَانَتْ عَادَته أَنْ يُصَلِّيَ جَمَاعَة فَتَعَذَّرَ فَانْفَرَدَ كُتِبَ لَهُ ثَوَاب الْجَمَاعَة، وَمَنْ لَمْ تَكُنْ لَهُ عَادَة، لَكِنْ أَرَادَ الْجَمَاعَة فَتَعَذَّرَ فَانْفَرَدَ يُكْتَب لَهُ ثَوَاب قَصْدِهِ لَا ثَوَاب الْجَمَاعَة.. انتهى.
যদি কোনো ব্যক্তির জামাতে নামাজ পড়ার অভ্যাস থাকে তাহলে মসজিদে এসে যদি সে দেখে যে, জামাত হয়ে গেছে তাহলে সেও জামাতে নামাজ আদায়ের সাওয়াব পাবে। আর যদি কারো জামাতে নামাজ আদায়ে অভ্যাস না থাকে তবে সে চেষ্টা করার সাওয়াব পাবে। জামাতের সাওয়াব পাবে না।
No comments